স্টুডেন্ট ভিসায় উন্নত দেশে ভ্রমন
কোন দেশের নিয়ম-কানুন সুযোগ-সুবিধা কেমন বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা, আইইএলটিএস ছাড়া স্টুডেন্ট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা খরচ, স্টুডেন্ট ভিসা এজেন্সি, স্টুডেন্ট ভিসা ইউরোপ, স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৩, ইউরোপের কোন দেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া সহজ, স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার পক্রিয়াসহ বিভিন্ন বিষয়গুলো সহজভাবে তুলে ধরা হয়েছে ।
স্টুডেন্ট ভিসায় উন্নত দেশগুলোতে গিয়ে পড়াশোনা করা পাশাপাশি পার্ট টাইম চাকুরী করে ঐদেশ থেকেই খরচ বহন করা এবং পরবর্তীতে সেখানে পেশায় নিয়োজিত হওয়ার স্বপ্ন অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের। তবে অনেকেই সঠিক প্রক্রিয়া না জানার কারনে এবং কোন দেশে কিভাবে যাওয়া যায়, কোন দেশে সুযোগ সুবিধা কেমন, কোন দেশের শর্তগুলো কি বা খরচই বা কেমন ইত্যাদি তথ্য না জানার কারনে স্বপ্নটা স্বপ্নই থেকে যায় আর সামনে আগায় না।
আজকে আমরা এই ব্লগ থেকে কিছুটা ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করবো Student VISA কোন দেশের সুযোগ সুবিধা কেমন, কোন দেশে গেলে কি কি তথ্য প্রয়োজন এবং যাওয়ার পূর্বে সহজে VISA পেতে করণীয় সম্পর্কে।
Student VISA তে বিদেশ যাওয়া খুব সহজ নয়, কিছুটা জটিল ও লম্বা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যেতে হয়, তবে অসম্ভব নয়। VISA আবেদন সাবমিট করার আগে ভর্তি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রথমে এনরোলমেন্টের নিশ্চয়তাপত্র পেতে হবে। Student VISA হোক বা অন্য কোন ভিসা পেতে হলে প্রথমেই পাসপোর্ট তো লাগবেই, Student VISA ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের চাহিদা কিছুটা ভিন্ন। প্রথমে আপনি Student VISA যে দেশে যেতে ইচ্ছুক ঐদেশের শর্তগুলোভাবে জেনে নিন, আপনি নিজেও চেক করে দেখুন কোন বিষয়গুলো গ্যাপ আছে। আর্থিক/ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর প্রমাণপত্র, স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রহণযোগ্যতার চিঠি, হেল্থ ইন্সুরেন্স বা স্বাস্থ্য বীমার বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। তবে আপডেট শর্ত সমূহ পেতে যার সাহায্য নিয়ে ভর্তি হচ্ছেন তার সাথে পরামর্শ করে করে সর্বশেষ চাহিদা সমূহ জেনে নিন।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচনের ক্ষেত্রে একটি ভাল ও সুনামধন্য এবং অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করা উচিত এতে VISA আবেদন এর উপর সুযোগ দিতে পারে। VISA প্রদানকারী অফিসার VISA আবেদনপত্র পর্যালোচনা করার সময় শিক্ষা প্রতিষ্টানের সুনাম বিবেচনা করে থাকেন। সুতরাং এমন প্রতিষ্ঠান যাচাই করুন যার বেশ সুনাম ও ডাকনাম রয়েছে। আর্থিক সক্ষমতার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ভিসার আবেদন করার সময় বেশ ভূমিকা পালন করে। যে দেশ বা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করতে চান ঐ প্রতিষ্ঠান যে শহরে ঐখানকার জীবনযাত্রার খরচ ও অন্যান্য ব্যায়ভার কেমন সেই হিসেব করে পড়ালেখার সম্পূর্ণ সময়ের টিউশন ফি সহ সর্বমোট কি পরিমান অর্থ প্রয়োজন হতে পারে সেই অনুসারে নির্দিষ্ট তহবিল সংগ্রহ করুন এবং আর্থিক নথি বা ব্যাংক স্টেস্টমেন্ট স্বচ্ছভাবে তৈরী করে আবেদন করুন।
গ্রহনযোগ্য স্টেটমেন্ট অব পারপাস তৈরি করতে হবে। এটি লেখার সময় আপনি কেন অন্য অনেক দেশে ব্যতীত সেই নির্দিষ্ট দেশে বা নির্দিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যায়ন করতে চান তা স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করুন, ভিসা পর্যালোচনাকারী অফিসার যেন আপনার উদ্দেশ্য সম্পর্কে বুঝতে পারে। ভিসা প্রদানকারী কর্মকর্তাকে আপনি বুঝাতে সক্ষম হলে আপনার জন্য ভিসা পেতে সহজ হবে, কিন্তু আপনি যদি ভালোভাবে বুঝাতেই না পারেন তাহলে বুঝতেই পারছেন ভিসা কতটা জটিল হতে পারে। সুতরাং একটি স্পষ্ট বিবৃতি আপনার ভিসা পাওয়া সহজ করতে পারে।
ইতোপূর্বে যারা উচ্চ শিক্ষায় বিদেশে গিয়েছিলেন বা অধ্যায়ন করছেন এমন কারোর কাছে পরামর্শ নিতে পারেন। এতে আপনার অনেক খুঁটিনাটি বিষয় জ্ঞান অর্জন হতে পারে, অনেক জটিল বিষয়ও বুঝতে সুবিধা হবে। সম্ভব হলে আপনি যে দেশে যেতে চান ঐদেশে উচ্চ শিক্ষায় গিয়েছে অধ্যায়ন করছে এমন কাউকে খুঁজে বের করুন। তারা আপনাকে ভিসার আবেদন করার সময় কি কি বিষয় খেয়াল রাখতে হতে পারে, প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ ভিসা অফিসার একজন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে কি কি আশা করেন এসংক্রান্তে ধারনা দিতে পারবে।
আবেদন করার পূর্বে নথিপত্রগুলো গুছিয়ে রাখুন, পাসপোর্টের কপি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সনদ/ট্রান্সক্রিপ্ট, ইংরেজি ভাষা পারদর্শী পরীক্ষার স্কোর, ব্যাংক স্টেস্টমেন্ট, এনআইডি অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন ফটোকপি, চারিত্রিক/নাগরিক সনদপত্র, স্থায়ী ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে গ্যাস/পানি/বিদ্যুৎ বিলের ফটোকপি, IELTS স্কোর সার্টিফিকেট, অফার লেটার, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট, মেডিকেল রিপোর্ট এবং অন্যান্য কাগজপত্র হিসেবে যে দেশে যেতে চান ঐদেশের চাহিদা অনুসারে অন্য নথিগুলো চিহ্নিত করে তা সংগ্রহে রাখুন।
আত্নবিশ্বাসী থেকে সৎ ও স্বচ্ছ একটি আবেদন তৈরী করুন, সম্পূর্ণ আবেদনপত্রটিতে সঠিক তথ্য দিন, অসত্য তথ্য দিলে সেটি কোন না কোনভাবে প্রকাশ হয়েই যায় এবং এতে যেকোন সময় ভিসা বাতিল ও ভবিষ্যতে আবেদনের ক্ষেত্রেও বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। ভিসা অফিসারের সাক্ষাতকারের সময় খোলামেলা উত্তর দিতে চেষ্টা করবেন, অধিকাংশ ভিসা অফিসারই জানতে চান যে অধ্যয়ন শেষে আপনার নিজ দেশে ফেরত আসতে চান কিনা ? এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় খুব স্টংলি গুছিয়ে এবং সন্তোষজনক উত্তর দিতে হবে। দেশের আপনার সম্পত্তির মালিকানা, মা-বাবা পরিবার আত্মীয়-স্বজনসহ আপনার দেশপ্রেমের বিষয় মাথায় রেখে উত্তর দিবেন। দেশের প্রতি দৃঢ়তা দেখাতে চেষ্টা করবেন।
Student VISA আবেদনের প্রক্রিয়া কিছুটা জটিল হওয়ায় আপনার মনোবল দুর্বল হতে পারে তবে, শঙ্কা কাটিয়ে চেষ্টা করতে হবে, নিজের স্বপ্ন পূরনে নিজেকেই সাহসী পদক্ষেপ নিতে হয়। নিজে নিজে আবেদন করার ক্ষেত্রে প্রথমে কোন একটা আবেদন করলে এবং ভিসা অফিসারের সাক্ষাতকার ফেইস করলে অনেকটা সহজ মনে হবে, ২য় বার ট্রাই করতে সুবিধা হয়। যে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করবেন ঐ প্রতিষ্ঠান ও দেশের সম্পর্কে কিছুটা রিচার্স করে গেলে সুবিধা হয়।
চলুন এবার জেনে নেই কোন দেশের শর্তসমূহ কি এবং সুযোগ সুবিধা গুলো কি কি
ইউএসএ/আমেরিকা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র United States of America উন্নত দেশ এবং সেখানকার অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোই টপ র্যাংকিং এবং জনপ্রিয় বিধায় অধিকাংশ শিক্ষার্থীরাই যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চ শিক্ষার ডিগ্রি অর্জনের জন্য আগ্রহী। এখন আমেরিকায় Student VISA পাওয়া একটু জটিল, তবে স্কলারশিপের মাধ্যমে সহজ এবং সাশ্রয়ী, মাসিক বেতন ও অন্যান্য ফি কম পরিশোধের সুযোগ দিয়ে থাকে। এছাড়া ঐখানে পড়াশোনা খুবই ব্যায়বহুল। Student VISA পেতেই কমপক্ষে ৫-৬ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে থাকে। আর সরকারিভাবে মাত্র ৩-৪ লাখ টাকার মত খরচ হতে পারে। আমেরিকায়Student VISA পাওয়ার মাপকাটিতে IELTS এর কোন স্কোর নেই, যার যতবেশি স্কোর তার সম্ভাবনা তত বেশি। অনেক বেশি থাকতে হবে। আবেদন করার জন্য লিংক bd.usembassy.gov।
যুক্তরাজ্য
Student VISA যুক্তরাজ্য পড়াশোনার জন্য প্রথমেই IELTS এর জন্য ৬.৫ স্কোর প্রয়োজন। এই দেশে থেকে পড়াশোনার জন্য একজন শিক্ষার্থীর বার্ষিক টিউশন ফি, হোস্টেল ফি, মেডিকেল খরচ, বিমান ভাড়া সবকিছু মিলিয়ে সর্বমোট ৪ থেকে ৬ লাখ টাকা লাগতে পারে। আটাশ দিন অথবা একমাসের মধ্যে কমপক্ষে ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকার ব্যাংক স্টেষ্টমেন্ট দেখাতে হবে। Student VISA আবেদনপত্রের সাথে অন্যান্য দেশের ন্যায় পাসপোর্টের ৫ (পাচঁ) পাতার ছায়ালিপি, একাডেমিক সনদ ও মার্কশীটের কপি, ইংরেজি ভাষার উপর একবছর মেয়াদী সার্টিফিকেট(IELTS না থাকলে), ৪ কপি ছবি এবং CV দিতে হয়। যুক্তরাজ্য খরচ বেশি হলেও এই দেশে পড়াশোনার পাশাপাশি পার্ট টাইম জব করার সুযোগ পাওয়া যায়, এমনকি অধিকাংশরাই পার্ট টাইম জব করে পড়াশোনা ও থাকা খাওয়ার ব্যয় মিটিয়ে থাকেন।
জার্মানী
Student VISA যেকোন বিষয়ের উপর জার্মানীতে যাওয়া যায়, বিজনেস ম্যানেজমেন্ট এবং ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশোনার করার জন্য সহজেই জার্মানীতে যাওয়া যায়। ৬ পয়েন্ট IELTS স্কোর হলেই সম্ভব। ০-৫০০ ইউরো বার্ষিক খরচ হয়। VISA আবেদনের সাথে অন্যান্য দেশের ন্যায় কাগজপত্র প্রয়োজন, জন্মসনদ বাংলায় থাকলে ইংরেজিতে দিতে হবে। ভিসা পেতে ৪-৬ সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। জার্মানীতে পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায়। প্রতি মাসে ৬০০+ ইউরো ইনকাম করা যায়, প্রতি সপ্তাহে বিশ ঘন্টা কাজ করা যায় এবং বছরের তিন মাস ফুল টাইম কাজ করা যায়।
কানাডা
Student VISA কানাডায় যেতে হলে ৬.৫ IELTS স্কোর প্রয়োজন। তবে প্রয়োজনীয় IELTS স্কোর না থাকলে একাডেমিক Course শুরু করার আগে ইংরেজি দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে বা EAP (ইংলিশ ফর একাডেমিক পারপাস) কোর্স করে নেওয়ার সুযোগ আছে। জার্মানীর মত এখানেও পড়াশোনার পাশাপাশি কাজের সুযোগ রয়েছে। পার্ট টাইম হিসেবে সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা এবং গ্রীষ্মকালে ফুলটাইম জবের সুযোগ পাওয়া যায়। কানাডায় প্রতি ঘন্টায় ৮ কানাডিয়ান ডলার আয় করা যায়। এদেশের ভিসা পেতে দেড় থেকে দুই মাস সময় লাগতে পারে। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিককে A+, ৬.৫ IELTS এবং TOEFL exam এ ৮০+ মার্ক পেলে কানাডায় স্কলারশিপের জন্য এপ্লিকেশন করা যাবে।
ইতালি
ইতালিতে ৩ ধরনের Student VISA যাওয়া যায়। স্টুডেন্ট ভিসা (সাবক্লাস ৫০০), স্টুডেন্ট গার্ডিয়ান ভিসা (সাবক্লাস ৫৯০), স্পেশাল ক্যাটাগরি স্টুডেন্ট ভিসা (সাবক্লাস ৪৪৪)। সাবক্লাস ৫০০ ভিসায় শিক্ষার্থীরা যেকোনো কোর্স করতে পারবেন। কমপক্ষে ছয় বছর হলেই ৫ বছর মেয়াদী এই VISA পাওয়া যায়, যেকোনো ইতালিয়ান একাডেমিতে চান্স পেতে হবে। সাথে স্বাস্থ্য বীমা থাকা লাগবে। আবেদনে পরিবারের নাম উল্লেখ করে দেওয়া যায় অথবা তাদের জন্য পৃথকভাবেও আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। এই ভিসায় ৩০০০০ থেকে ৩৫০০০ টাকার মতো মাসিক খরচ হতে পারে। সাবক্লাস ৫৯০ এর ৫ বছর মেয়াদী ভিসার ক্ষেত্রে তারাই এই VISA পাবে যাদের পরিবারের কোন সদস্য আগে থেকেই ইতালির অধিবাসী। যথেষ্ট আর্থিক স্বচ্ছলতা এবং ২১ বছর হতে হবে। পরিবারের জন্য আলাদা ভিসার আবেদন করতে হবে।
সাবক্লাস ৪৪৪ ভিসার কোন মেয়াদ থাকেনা, এ ভিসার জন্য সাবক্লাস ৫৯০ এর মত আগে থেকে পরিবারের কোনো সদস্যকে ইতালির অধিবাসী হতে হবে, স্বাস্থ্য বীমাও থাকতে হবে। Student VISA ক্ষেত্রে পরিবারের আলাদা আবেদন প্রয়োজন নেই। এই ভিসার আবেদনে কোন খরচ নেই। ইতালিতে যে কোন ধরনের ভিসাতেই পড়ালেখার পাশাপাশি পার্ট টাইম অথবা ফুল টাইম যে কোন ধরনের চাকুরী করার সুযোগ আছে। ভিসা হতে ৩ থেকে ৪ মাস লাগতে পারে।
চীন
পশ্চিমা বিশ্বের দেশ বা ইউরোপের মত অন্যান্য দেশের ন্যায় চীনে পড়াশোনা করতে IELTS প্রয়োজন নেই। চীনে পাশ মার্ক ৬০%, তাই আমাদের দেশের একাডেমিক পরীক্ষাগুলোতে ৬০% মার্ক পেলেই চীনের যে কোন ভার্সিটিতে আবেদন করা যাবে। আরো সুবিধা হচ্ছে আমাদের দেশের একাডেমিক এক্সামে ৮০% মার্ক পেলে চীনে স্কলারশিপ পেতে কিছুটা সহজ। নেই কোন সেশনজট, সময়মত এক্সাম অনুষ্ঠিত হয় বিধায় যথাসময়ে কোর্স শেষ করার নিশ্চয়তা। বৈদেশিক শিক্ষার্থীদের জন্য পুরোপুরি আলাদা বিভাগ, হোস্টেলসহ সবকিছু, এমনকি আলাদা টিচার ও শ্রেণীকক্ষ।
চীনে মেডিকেল এবং এগ্রিকালচারসহ প্রায় সকল বিষয়েই পড়াশোনা করা যায়। চীনে উচ্চ শিক্ষার জন্য Student VISA এপ্লিকেশন করতে হলে একাডেমিক সকল সনদ ও ট্রান্সক্রিপট, জন্মসনদ/এনআইডি, পাসপোর্টের ফটোকপি কপি এবং আবেদনে উল্লেখিত সংখ্যাক ছবি। তবে চীনে পড়াশোনার পাশাপাশি জব করার সুযোগ নেই। চীনে ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করতে বছরে ২-৩ লাখ টাকা, মেডিকেল এ বছরে ৩-৬ লাখ টাকার মত খরচ হয়।
শিক্ষা বিষয়ক এরকম আরো ব্লগ পড়তে আমাদের ওয়েব সাইট eicenterbd.com ভিজিট করুন।