পাসপোর্ট আবেদন এখন মোবাইল দিয়েই করা যায়
পাসপোর্ট আবেদন করতে এই আর্টিকেলটি পড়ে নিন, আপনি নিজেই ঘরে বসে নিজের মোবাইল দিয়ে নির্ভুলভাবে তথ্য যাচাই করে পাসপোর্ট আবেদন করতে পারবেন কারো সাহায্য ছাড়াই।
যার অন্যের মাধ্যমে পাসপোর্ট করতে গিয়ে সামান্য ভুল করেছেন তারা নিশ্চয় জানেন যে পাসপোর্ট আবেদন একটু ভুল হলে কি পরিমান বিড়ম্বনা পোহাতে হয়। অন্যের মাধ্যমে অথবা দোকানে আবেদন করতে গিয়ে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে আবেদন না করলে প্রায় সময় ছোটখাট ভুল হয়ে যায়। সামান্য ভুলের জন্য অনেক বিড়ম্বনা পোহাতে হয় বিধায় নিজের তথ্য ভালোভাবে যাচাই করে নিজের পাসপোর্ট আবেদন নিজেই করুন নির্ভুলভাবে এমনকি সেটা মোবাইল দিয়েও সম্ভব। এই পুরো পোষ্টটিতে দেখানো হয়েছে কিভাবে ই-পাসপোর্ট আবেদন করা যায়। আর্টিকেলটি একটু বড় হলেও এখানে বিস্তারিতভাবে বুঝানো হয়েছে যাতে যেকেউ সহজেই আবেদন করতে পারেন, শেষ পর্যন্ত দেখলে আপনি নিজেই করতে পারবেন আপনার অথবা অন্যকারো জন্য পাসপোর্ট আবেদন।
পাসপোর্ট আবেদন করার জন্য প্রথমে আপনার পাসপোর্ট অফিসের ওয়েবসাইটে একটি একাউন্ট খুলতে হবে, যদি আপনার একাউন্ট পূর্বের থাকলে তাহলে গুড না থাকলে অনুসরণ করুন আমাদের দেখানো পদ্ধতি। নিন্মেবর্ণিত ধাপে ধাপে খুব সহজভাবে দেখানে হয়েছে কিভাবে আবেদন করা যায়। মাত্র ৮টি ধাপে তথ্য প্রদান করে পাসপোর্ট এর আবেদন করা যায়। কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করি কিভাবে আবেদন করবেন !
প্রথমে আবেদন করার জন্য কিছু সহজ তথ্য দিয়ে একটি একাউন্ট খুলে নেই।
মূল পাসপোর্ট আবেদন করার আগে একটি একাউন্ট খুলার জন্য https://www.epassport.gov.bd এই লিঙ্কে প্রবেশ করুন এখানে প্রবেশ করার পর নিন্মে ছবির মত আসবে মানে আপনি পাসপোর্ট অফিসের ওয়েব সাইটে প্রবেশ করেছেন।
উপরের ছবির মত আসলে লাল গোল দাগ দেওয়া অপশনে ক্লিক করুন। তারপর নিচের ছবির মত স্কিন দেখতে পারবেন।
উপরের ছবিতে দেওয়া নির্দেশনা মতে আপনার নিজ জেলা ও থানার নাম সিলেক্ট করুন এবং গোল দাগ দেওয়া Continue বাটনে ক্লিক করুন।
উপরের ছবিতে দেওয়া নির্দেশনা মতে আপনার ইমেইল নম্বর দিন এবং খালি ঘরে ঠিক চিহ্ন দিয়ে গোল দাগ দেওয়া Continue বাটনে ক্লিক করুন।
উপরের ছবিতে দেওয়া নির্দেশনা মতে ঘরগুলো পূরণ করে খালি ঘরে ঠিক চিহ্ন দিন, অবশ্যই পাসওয়ার্ড টি মনে রাখবেন এবং একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড দিবেন যেমন: ছোট হাতে লেটার, বড় হাতের লেটার, সংখ্যা এবং সায়েম্বল(@#) ইত্যাদি তারপর গোল দাগ দেওয়া Create Account বাটনে ক্লিক করে একাউন্ট তৈরীর কাজ সম্পন্ন করুন।
উপরের ছবির মত আসলে আপনার পাসপোর্ট আবেদন করার জন্য একাউন্ট খুলা হয়ে গেছে ইমেইল চেক করুন, সেখানে একটি লিংক মেইল করা হয়েছে।
উপরের ছবির মত আপনার মেইলে একটি লিংক দেওয়া হয়েছে সেখানে ক্লিক করুন। তাহলেই আপনার একাউন্ট একটিভ হয়ে যাবে।
উপরের ছবির মত আসছে ? ব্যাস আপনার পাসপোর্ট আবেদন করার জন্য একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন এবং একটিভ হয়ে গেছে, একাউন্ট তৈরীর কাজ সম্পন্ন এবার পাসপোর্ট আবেদন করার পালা। চলে যান পাসপোর্ট অফিসের হোম পেইজে।
আবেদন প্রক্রিয়া শুরু
উপরের ছবির গোল দাগ এর জায়গায় ক্লিক করে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন।
উপরের ছবিতে দেওয়া নির্দেশনা মতে আপনার ই-মেইল নম্বর ও পাসওয়ার্ড দিন এবং বক্সে ঠিক চিহ্ন দিয়ে সাইন ইন অপশনে ক্লিক করুন।
উপরে ছবির মত স্কিন আসলে আপনি আপনার একাউন্টে প্রবেশ করেছেন। ছবির যে অংশে লাল কালিদিয়ে মুছে দেওয়া হয়েছে সেখানে আপনার নাম আসবে। আমার একাউন্টের গোপনীয়তার স্বার্থে ঐখানে লাল কালি দিয়ে মুছে দেওয়া হয়েছে। এখন গোল দাগ দেওয়া APPLY ONLINE অপশনে ক্লিক করুন।
APPLY ONLINE অপশনে ক্লিক করলে উপরের ছবির মত আপনার স্কিনে দেখা যাবে সেখানে গোল দাগ দেওয়া Apply for a new e-passport অপশনে ক্লিক করুন।
উপরে ছবির মত আসলে আপনার পাসপোর্ট আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, আপনি প্রথম ধাপে আছেন, এখানে আপনার নাম, পেশা, ধর্ম লিখতে হবে, পেশা এবং ধর্ম লেখার ঘরে আগে থেকেই লেখা আছে আপনি নতুন করে কিছু লিখতে পারবেন না শুধু আপনার যেটা প্রয়োজন সেটায় ক্লিক করে সিলেক্ট করলে অটোমেটিক ঘরে চলে আসবে। নাম লেখার সময় ১ম ঘরে(Full Name) পূর্ণঙ্গ নাম এবং ২য় অংশে(Given Name) নামের প্রথম অংশ ও ৩য় অংশে(Surname) নামের শেষের অংশ লিখবেন। (যদি আপনার নাম হয় মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, তাহলে আপনার Given Name হবে মোঃ মোস্তাফিজুর এবং Surname হবে রহমান) মনে রাখবেন মোট ৮টি ধাপে পাসপোর্ট আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। ছবির নির্দেশনা মোতাবেক খালিঘরগুলো পূরণ করুন।
যদি আপনার নিজের জন্য পাসপোর্ট আবেদন করে থাকেন তাহলে apply for myself অপশনের বাম পামে খালি ঘরটিতে ঠিক চিহ্ন দিন। তাহলে একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশন করার সময় দেওয়া কিছু তথ্য অটোমেটি চলে আসবে, না হলে সবগুলো ঘর পূরণ করতে হবে। যদি অন্য কারো জন্য পাসপোর্ট আবেদন করেন তাহলে apply for myself অপশনের বাম পামে খালি ঘরটিতে ঠিক চিহ্ন দিবেন না, দিলেও পুনরায় ক্লিক করে চিহ্ন তুলে ফেলুন। সবগুলো ঘর সময় নিয়ে ধীরে ধীরে টাইপ করুন। সকল লেটার ইংরেজিতে বড় হাতের অক্ষের লিখতে হবে, তবে ছোট হাতের লেটার দিয়ে টাইপ করলেও অটোমেটি বড় হাতের লেটার হয়ে যাবে। সবগুলো ঘর টাইপ করা শেষ হয়ে গেলে নিচে গোলদাগ দেওয়া সেইভ এন্ড কন্টিনিউ অপশনে ক্লিক করুন।
বিঃ দ্রঃ ব্যক্তিগতভাবে আমি আপনাকে পরামর্শ দিব কখনই একজনের ইমেইল অথবা একাউন্ট দিয়ে অন্যের জন্য পাসপোর্ট আবেদন করবেন না তাহলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে জটিলতার সম্মুখ হতে হবে। বিশেষ করে একাউন্ট ওপেন করার সময় যার মোবাইল নম্বর দিয়ে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে তার মোবাইল নম্বর যার জন্য আবেদন করবেন তার যোগাযোগের মোবাইল নম্বরের ঘরে অটোমেটিক চলে আসবে।
উপরের ছবির মত আসলে আপনার পূর্ববর্তী কোন পাসপোর্ট থাকলে সেই পাসপোর্ট এর তথ্য দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। আপনার যদি পূর্ববর্তী কোন পাসপোর্ট থাকে তাহলে সেটি যদি হয় এমআরপি পাসপোর্ট তাহলে প্রথম ঘরে ক্লিক করে সেই পাসপোর্টের নম্বর সহ কিছু তথ্য দিন, আর যদি পূর্বেও কোন ই-পাসপোর্ট থাকে তাহলে দ্বিতীয় ঘরে ক্লিক করে পাসপোর্টের নম্বর সহ কিছু তথ্য দিয়ে কন্টিনিউ এ চলে যান। যদি আপনার পূর্বের কোন পাসপোর্ট না থাকে তাহলে উপরের ছবিতে গোল দাগ দেওয়া অপশনে ক্লিক করে নিচের সেইভ এন্ড কন্টিনিউ অপশনে ক্লিক করে পরবর্তী ধাপে চলে যান।
উপরের ছবির মত স্কিনে প্রদর্শণ করলে আপনি পাসপোর্ট আবেদন এর ৩য় ধাপে চলে এসেছেন। এখানে আপনার স্থায়ী ঠিকানা ও বর্তমান ঠিকানা সম্পর্কিত তথ্যাদি দিতে হবে। যদি আপনার স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা একই হয় তাহলে নিচের Present address is the same as permanent লেখার বাম পাশে খালি ঘরটিতে ঠিক চিহ্ন দিয়ে দিন। মনে রাখবেন যদি আপনার বর্তমান ঠিকানা অন্য যায়গায় হয় তাহলে সেখানেও কিন্তু পুলিশ ভেরিফিকেশন হবে। তারপর নিচের দিকের সেইভ এন্ড কন্টিনিউ অপশনে ক্লিক করুন।
উপরের ছবির মত আসলে আপনি পাসপোর্ট আবেদন এর ৪র্থ ধাপে আছেন। এখানে আপনার পিতা মাতার নাম ঠিকানা দিতে হবে। যদি কারো পিতা মাতার ঠিকানা না জানা থাকে(এতিমখানায় যারা বড় হয়েছে তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য) তাহলে লাল তীর চিহ্ন দেওয়া ঘরে ক্লিক করুন এবং নিচে দায়িত্বপ্রাপ্ত অভিভাবকের নাম ঠিকানা দিতে হবে। সবঘর গুলো পূরণ হয়ে গেলে নিচের সেইভ এন্ড কন্টিনিউ অপশনে ক্লিক করতে হবে।
উপরের ছবির মত আপনার স্কিনে আসলে আপনি ৫ম ধাপে প্রবেশ করেছেন এখানে আপনার বিবাহিত/অবিবাহিত ইত্যাদির তথ্য দিতে হবে যদি যদি বিবাহিত হন তাহলে Married অপশনে ক্লিক করুন এবং আপনার স্ত্রীর নাম ঠিকানা দিন, যদি অবিবাহিত হন তাহলে Single অপশনে ক্লিক করে সেইভ এন্ড কন্টিনিউ ক্লিক করুন এবং পরবর্তী ধাপে চলে যান।
উপরে ছবির মত আসলে আপনি ৬ষ্ঠ ধাপে চলে আসছেন এখানে আপনাকে জরুরী প্রয়োজনে খুঁজে পাওয়া যাবে এমন একজন ব্যক্তির তথ্য দিতে হবে, এই অপশনটির সকল ঘরগুলোতে সেই ব্যক্তিরই তথ্যাদি দিবেন(স্ত্রীর নাম দিতে পারেন অথবা অবিবাহিত হলে পরিবারের অন্য কোন সদস্য), সর্বশেষ ঘর মোবাইল নম্বর পর্যন্ত, ভুলে উক্ত ঘরে আপনার মোবাইল নম্বর দিবেন না। ছবির নির্দেশনা মোতাবেক ঘর পূরণ করে সেইভ এন্ড কন্টিনিউ ক্লিক করুন এবং পরবর্তী ধাপে চলে যান।
উপরের ছবির মত আসলে আপনি ৭ম ধাপে চলে এসেছেন এখানে শুধু দিতে হবে আপনি কত বছর মেয়াদী পাসপোর্ট করতে চান ৫ বছর নাকি ১০ বছর মেয়াদী ? কত পৃষ্ঠার পাসপোর্ট ৪৮ পৃষ্টার নাকি ৬৪ পৃষ্টার ? আপনার পছন্দ অনুসারে ঘরের পাশে গোল দাগে ক্লিক করে বৃত্ত ভরাট করলে কতটাকা আপনাকে পরিশোধ করতে হবে তা নিচে দেখাবে। প্রতিটা বৃত্তে ক্লিক করে আপনি দেখে নিতে পারবেন কত বছর ও কত পৃষ্টার জন্য সরকার নির্ধারিত কতটাকা পরিশোধ করতে হবে। আপনার পছন্দ সিলেক্ট হয়েগেলে পরবর্তী ধাপে চলে যান সেইভ এন্ড কন্টিনিউ ক্লিক করে।
সর্বশেষ অপশন delivery অপশন, এখানে দুইটা অপশন আছে, আপনি কিভাবে পেতে চাচ্ছেন আপনার কাঙ্খিত পাসপোর্ট যদি আপনি নিয়মিত বা স্বাভাবিকভাবে পেতে চান তাহলে ১ থেকে দেড় মাস সময় লাগতে পারে সেক্ষেত্রে আপনি Regular delivery লেখার বাম পাশে বৃত্ত ভরাট করবেন(রেগুলার হলে বৃত্ত অটোমেটিক ভরাট করা থাকবে) যদি জরুরী প্রয়োজন হয় তাহলে Express delivery অপশনের বাম পাশে ক্লিক করুন এক্ষেত্রে চার্জ/ফি/টাকা কিছু বেশি পরিশোধ করতে হবে(টাকার অংক ঐখানে শো করবে)। জরুরী বা Express delivery ক্ষেত্রে আপনি ১০-১৫ কার্যদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট পেতে পারেন। আবেদনের সকল ধাপ সম্পন্ন।
উপরের ছবির মত লেখা আসলে আপনাকে আপনার আবেদনে প্রদানকৃত তথ্যাদি পুনরায় দেখার সুযোগ দেওয়া হয় এখানে শেষবারের মত চেক করে নিতে পারেন। যদি কোন তথ্য সংশোধন করার প্রয়োজন হয় তাহলে প্রত্যেক ধাপের ডান পাশে(গোল দাগ দেওয়া) কোণায় Edit অপশনে ক্লিক করে পুনরায় সংশোধন করে নিতে পারেন। যদি কোন পরিবর্তন না থাকে তাহলে একদম নিচের দিকে Confirm and proceed to payment অপশনে ক্লিক করুন। মানে আপনি টাকা পরিশোধ করতে ইচ্ছুক।
উপরের ছবিতে আপনাকে শেষবারের মত কনফার্ম করা হচ্ছে, এখানে ক্লিক করলে আপনি আর কোন তথ্য সংশোধনের সুযোগ পাবেন না। কনফার্ম করে নিশ্চিত করুন।
উপরের ছবির মত চার্ট আসলে এটি টাকা পরিশোধের ধাপ। আপনি ব্যাংকে টাকা পরিশোধ করার জন্য নিচের কন্টিনিউ ধাপে ক্লিক করুন। অনলাইনেও টাকা পরিশোধ করার অপশন আছে যদিও মাঝে মাঝে নেট জটিলতায় এই অপশনটি বন্ধ থাকে। টাকা অফ লাইনে পে করা উত্তম, অনলাইনে করলে আবেদন ভুল/বাতিল হলে টাকা লস হবে, তবে অফলাইনে করলে সুযোগ থাকে একই ফিস দিয়ে পুনরায় আবেদন করার, এখানে আপনি কোন কোন ব্যাংকে টাকা পরিশোধ করতে পারবেন সেই ব্যাংক গুলোর নাম নিচে দেখতে পারবেন।
উপরের ছবির মত আপনার কম্পিউটারের স্কিনে আসলে আপনার সকল কাজ সম্পন্ন এখন আবেদন পত্র নিয়ে আপনার বর্তমান ঠিকানার নিকটস্থ পাসপোর্ট অফিসে যাওয়ার পালা। লাল গোল দাগ দেওয়া আপশন Download Application Form for Printing ক্লিক করে আপনার আবেদন পত্র ডাউনলোড করে নিন। সাথে একটি Print summary ডাউন করে নিন।
আবেদন পত্রের সাথে নিয়ে যেতে হবে
- ডাউনলোড করা Print summary ২ কপি।
- জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্মনিবন্ধন এর কপি।
- যে ব্যাংকে টাকা পরিশোধ করেছেন সেই ব্যাংক কর্তৃক দেওয়া টাকা পরিশোধের রশিদের কপি।
- পূর্বের যদি আপনার কোন পাসপোর্ট থাকে তাহলে উক্ত পাসপোর্ট।
- অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র। যেমনঃ সরকারী চাকুরি হলে এনওসি, প্রাইভেট হলে প্রত্যায়নপত্র, স্থানীয় চেয়ারম্যান/কাউন্সিলরের প্রত্যায়নপত্র, বিদ্যুত বিলের কপি ইত্যাদি।
- আবেদন পত্র ০২ কপি।
ই-পাসপোর্ট করার জন্য কোন ছবির প্রয়োজন পড়ে না, কারণ আবেদন পত্র জমা দেওয়ার সময় অফিস থেকে আপনার ছবি উঠানো হবে, পরামর্শ থাকবে সাদা শার্ট না পরিধান করে যাওয়ার জন্য এতে ছবি ভাল হবে না।
আবেদন করার আগে পাসপোর্টের আবেদন সম্পর্কে আরেকটি আর্টিকেল রয়েছে আপনি কি পাসপোর্ট করতে চান ? আবেদন করার আগে A to Z জেনে নিন যেখানে বিস্তারিত ধারনা দেওয়া হয়েছে, এছাড়াও পাসপোর্ট সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ৪০ টি জিজ্ঞাসা ও উত্তর জানতে এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন। এরকম আরো তথ্যবহুল আর্টিকেল জানতে eicenterbd.com ভিজিট করুন।