কিভাবে ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করা যায় তা বিস্তারিত এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে
একটা সময় ছিল যখন অধিকাংশরাই পড়াশোনাটা করার পিছনে একটা মাত্রই লক্ষ্য স্থির করে রাখতো, কোনভাবে পড়াশোনাটা শেষ করে যেভাবেই হোক একা চাকুরী যোগাড় করতে হবে। আর তখন মোবাইল, কম্পিউটার, ইন্টারনেট এগুলো ছিল বিলাসিতার পর্যায়ে, তবে বর্তমানে সময়ের সাথে সাথে অনেক কিছুরই পরিবর্তন হয়েছে সেই সাথে চাকুরীর পিছনে দৌড়ানোর আগ্রহও বর্তমানে অনেকটা কমে এসেছে, আর ঐসময়ের বিলাসিতার বিষয় সমূহকে ঘিরে তৈরী হয়েছে নানান কর্মমূখি কার্যক্রম যা করে ঘরে বসে online income করা যায়।
উদাহরন স্বরূপ বলা যায় একটা সময় মোবাইলকে মানুষ অতিবিলাসিতার পণ্য হিসেবে ব্যবহার করলেও পর্যাক্রয়ে সময়ের পরিবর্তনে সেটা মানুষের যোগাযোগের সবথেকে সহজ, দ্রুত ও জনপ্রিয় মাধ্যম হিসেবে স্থান করে নিয়েছে, তবে কয়েকবছর পূর্বেও মোবাইল কেবল মাত্র কথা বলার জন্যই মানুষ ব্যবহার করতো এবং এনড্রোয়েট/স্মার্ট ফোনকে শুধু মাত্র বিনোদনের জন্য ব্যবহার্য মনে করা হতো। এমনকি একজন মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে হলে তার পূর্ণ নাম, ঠিকানা জেনে তার কাছে হাজির হয়ে কথা বলতে হতো, বর্তমানে একটা মানুষের মোবাইল নম্বরই একটা ঠিকানা এবং তার কাছে না গিয়েই সহজে কথোপকথন করা যাচ্ছে।
বর্তমানে একটা স্মার্ট ফোন ক্ষেত্র বিশেষ একটা টিচার, ডাকপিওন, ডাক্তার, টিভি, পোষ্ট অফিসসহ অসংখ্য কাজ, কোন কোন ক্ষেত্রে যে কাজ ১০ জন ব্যক্তিদ্বারা সম্ভব নয় সেটাও একটা ফোন অল্প সময়ে করে দিতে পারে। আধুনিক সময়ের শিক্ষা, চিকিৎসা, ব্যবসা-বানিজ্য, একটা মুদিদোকান থেকে শুরু করে প্রায় সকল পর্যায়ে আধুনিকতার ছোঁয়ায় তথ্য প্রযুক্তিনির্ভরভাবে গড়ে উঠছে।
এবিষয়ে আলোচনা করার কিছু নেই, আমাদের চারপাশের সবকিছুই এখন ইন্টারনেট ভিত্তিক যা দেখে আমরা প্রায় সকলেরই ইন্টারনেট ভিত্তিক দুনিয়ার ধারনা রয়েছে এমনকি বর্তমান সময়ে দাড়িয়ে ইন্টারনেট বিহীন বিশ্ব কল্পনা করাও অসম্ভব। পরবর্তী প্রজন্মের সকল কিছুই ইন্টারনেট, অনলাইন/তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর গড়ে উঠবে। উন্নত বিশ্বের প্রায় স্কুলের কার্যক্রমই ঘরে বসে অনলাইনে সম্পন্ন করা হচ্ছে, এ থেকে আমরা ধারনা করতে পারি অনলাইন জগত দিন দিন আমাদের কতটা নিত্যপ্রয়োজনীয় হয়ে উঠছে এবং কতটা বৃহৎ পরিসরে আগাচ্ছে। এই সম্ভাবনাময় অনলাইন/ভার্চুয়াল জগতে বা অনলাইনে ইনকাম করা আর এখন কল্পনা, অসম্ভব বা কঠিন পর্যায়ে নেই, ইতোমধ্যে ইন্টারনেটকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে ইনকাম করার বিষয়ে বিশ্বে একটা বিষ্ফোরন ঘটে গেছে।
আজকের পৃথিবী ইন্টারনেট কেন্দ্রিক, তাই ওয়ার্ক ফ্রম হুম এর বিষয়টাও আমাদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, নানা উপায়ে কিভাবে ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম (online income) করা যায় তবে সবথেকে জনপ্রিয় এবং সহজ কয়েকটি মাধ্যম নিম্নে আলোচনা করা হলো।
শুরু করার আগে
একটু দাঁড়ান, শুরু করার আগে আসেন আপনাকে একটু ভয় দেখাই, একটা বিষয় মাথায় ভালোভাবে ঢুকিয়ে নিন যে, অনলাইনে ইনকাম খুব কঠিন না হলেও খুব সহজও কিন্তু নয়, এমন নয় যে আজকে শুরু করলে কাল থেকেই/একসপ্তাহ/এক মাসের মধ্যেই অনলাইনে ইনকাম শুরু হবে এমনটা কিন্তু কখনো নয়। কেবল দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা, ধর্য্য, পরিশ্রম ও বাস্তবায়নের মাধ্যমেই সফলতা অর্জন সম্ভব। কারো কারো ক্ষেত্রে কয়েক বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে সফলতার পূর্বে শুধুমাত্র অনলাইনে ইনকাম শুরু হতেই, অনলাইনে ইনকাম শুরু হওয়া মানেই কিন্তু আপনি সফল না, শুরু হলেও অনেক নিয়ম আর শর্তের বেড়েজালে আটকে না গিয়ে সামনে এগিয়ে নিতে হবে। ভাবছেন তাহলে বাদ !! সহজে কিভাবে ইনকাম করা যায় ? মনে রাখবেন রাস্তা যত সহজ রিস্ক তত বেশি এবং অনলাইন জগতে প্রচুর প্রতারকও রয়েছে।
সফল হওয়ার মোটিভেশন
কি খুব বেশি ভয় পেয়েছেন ? ভাবছেন তাহলে অনলাইনে আয় করার চেষ্টা ছেড়ে দিবেন কিনা ? তাহলে একটা আশার কথা শুনুন, অনলাইনে করতে গিয়ে যারা সফল হয়েছে তাদের মধ্যে প্রচুর মানুষ আছে যারা আপনি যতটুকু জানেন তার থেকেও কম জানতো এবং কম অভিজ্ঞতা ছিল তবুও তারা অনলাইনে ইনকাম করতে সফল হয়েছে এবং নিয়মিত অনলাইনে ইনকামও করছে এমনকি এটাকে পেশা হিসেবেও গ্রহন করেছে। কি এবার মনে একটু সাহস সঞ্চার হয়েছে না ? আপনি পারবেন না !! পারবেন, সম্ভব, প্রত্যেকটা মানুষের মাঝেই কোন না কোন দিকদিয়ে কিছু না কিছু ক্রিয়েটিভিটি রয়েছে, যা সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক দান, যেটা আপনার মধ্যেও আছে, শুধু ধর্য্য নিয়ে লেগে থাকতে হবে।
অনেকে বলবে কোন বিষয়ে দক্ষতা না থাকলে সফল হওয়া যায়না, কথাটা যুক্তিক তবে শতভাগ সঠিক নয়, যারা সফল হয়েছে প্রত্যেকেই দক্ষতা নিয়ে জন্মগ্রহন করেনি। তবে এটাও সত্যি যে প্রচুর মানুষ এই অনলাইনে আয় করতে এসে অর্ধেক রাস্তায় হাল ছেড়ে দিয়েছে, আপনি তাদের দলে না গিয়ে লেগে থাকুন সফল না হওয়া পর্যন্ত। খেয়াল করবেন কোন কোন জায়গাগুলোতে গ্যাপ হচ্ছে ঐগুলো খুজে বের করে রিকভারি করুন, রাস্তায় প্রচুর হোচট খাবেন, পরে যাবেন, বিরক্তি আসবে কিন্তু আমি বলবো উঠে দাড়ান চালিয়ে যান, লেগে থাকুন, অভিজ্ঞতা আর দক্ষতা অর্জন করতে হবেনা, অভিজ্ঞতা আর দক্ষতায় আপনার ব্যাগ ভর্তি হয়ে যাবে।
ব্লা ব্লা ইত্যাদি লম্বা ব্লগ পড়তে পড়তে বিরক্তি এসে গেছে বুঝতে পেরেছি, তবে কোন কিছু কেবল শুনা মাত্রই বা ভালোভাবে সুবিধা/অসুবিধা না জেনে ঝাপিয়ে পরা ঠিক নয়, তাহলে সাঁতার না জানার কারনে ডুবতে হতে পারে তাই একটু পড়ার দরকার আছে।
যাই হোক চলুন মূল টপিকে আসি, শর্ট ভিডিও দেখে বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে টাকা অনলাইনে ইনকাম করাসহ শুধুমাত্র ভিডিও দেখার জন্য অর্থ প্রদান করা ছাড়াও অনলাইনে ইনকাম করার প্রচুর মাধ্যম রয়েছে, তবে অনেকগুলোতে প্রতারিত হওয়ার রিস্কও রয়েছে। জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা এবং সহজ ৬ টি বিষয় নিম্নে আলোচনা করা হলো।
মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিংঃ
ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করার মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে সবথেকে বেশি জনপ্রিয় এবং বেশি অর্থ আয় করার একমাত্র মাধ্যম যেখানে আনলিমিটেড আয় অর্থাৎ লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব। বর্তমানে আপওয়ার্ক, ফাইভার, ফ্রিল্যান্সার ডট কম, পিপল পার আওয়ার ইত্যাদি মার্কেটপ্লেসে কাজের ব্যবস্থা আছে যেখানে আপনি ঘন্টা হিসেবে অথবা চুক্তিভিত্তিক কাজের দাম নির্ধারন করে কাজ করতে পারবেন। এখানে আপনি দেশী-বিদেশী বায়ার এর কাছ থেকে কাজ নিয়ে কন্ট্রাকে করে দিতে পারবেন, কোন বিষয়ের উপর লেখা লেখি করা, বিভিন্ন ডেটা এন্ট্রি করা, প্রোগ্রামিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, বাংলা ইংরেজি টাইপিং করা, ডিজাইনিং করা, ইমেজ এডিটিং করা, কোন বিষয়ের উপর প্রেজেন্টেশন তৈরি করে দেওয়া, ডেভেলপমেন্টসহ, ভার্চুলাল এসিস্ট্যান্ট এবং আরো অনেক কিছু।
ফ্রিল্যান্সিং এর এই কাজগুলো আপনি ঘরে বসেই করতে পারবেন। কাজের পরে পেমেন্ট এর জন্যও কোথাও যাওয়ার প্রয়োজন নেই ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে টাকা গ্রহন করতে পারবেন। তবে বিদেশী বায়ার এর ক্ষেত্রে লেনদেন এর জন্য ইন্টারন্যাশানাল একাউন্ট যথা, পেপাল, মাস্টার/ভিসা কার্ডসহ অসংখ্য মাধ্যম রয়েছে এগুলোর প্রয়োজন হবে। গ্রাফিকস ডিজাইনের জানা থাকলেও ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করা সম্ভব তবে এক্ষেত্রে এ কাজে দক্ষ হতে হবে। বিভিন্ন ডিজাইন তৈরী করে মার্কেটপ্লেস এ ডিজাইন বিক্রির মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম করা যায়। বর্তমান সময়ে গ্রাফিক্স ডিজাইনের অনেক চাহিদা আছে। তবে গ্রাফিক্স ডিজাইনের উপর দক্ষতা ও কাজের সঠিক উপস্থাপন প্রয়োজন আছে।
ব্লগ/কন্টেন/আর্টিকেল লিখে আয় করাঃ
ঘরে বসে আয় করার আরেকটি মাধ্যম হলো ব্লগিং করা। ব্লগ লিখে অন্যদের ওয়েব সাইটে আপনার লেখা পাবলিশ করে অথবা নিজে ওয়েব সাইট তৈরী করে ব্লগিং করা যায়, নিজে ওয়েব সাইট তৈরী করে ব্লগিং করতে হলে অবশ্য কিছু ইনভেস্ট করা প্রয়োজন হয়, যেমন ডোমেইন হোস্টিং ক্রয় করতে হয় তবে কিছু ফ্রি সাইটও রয়েছে যেমন ব্লগার ডটকম। পরবর্তীতে নিয়মিত আপনার সাইট প্রচুর লোকজন ভিজিট করতে শুরু করলে গুগুল এডসেন্স এ আবেদন করে সাইটে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে ইনকাম করা যায়। যা আপনি পৃথিবীর যে কোন স্থানে থাকেন না কেন সেখান থেকেই ঘরে বসে সম্ভব। ওয়েব সাইট তৈরী করা সংক্রান্তে ধারনা না থাকলে অনলাইনে অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা অল্প টাকায় বিভিন্ন কোর্স এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করাঃ
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো একজনের ওয়েবসাইটে অন্য জনের প্রোডাক্ট বিক্রয় করে দেওয়া অথবা কোন কিছুর প্রচার করে দেওয়া। এতে বিক্রিত পণ্যের উপর নির্ধারিত হারে কমিশন থেকে আয় করা যায়। এসব ক্ষেত্রে বিশ্বের শীর্ষ প্রতিষ্ঠানগুলো অ্যামাজন, আলীবাবা, দারাজসহ ছোটবড় আরো অনেক প্রতিষ্ঠান আছে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ওয়েবসাইট পরিচালনাসহ রক্ষনাবেক্ষন এর জন্য সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনা বা জ্ঞান থাকা প্রয়োজন রয়েছে।
ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টেন্টঃ
অ্যাসিস্টেন্ট অর্থ সহকারী এটা আমরা সবাই জানি, সেহিসেবে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টেন্ট অর্থ হলো কোন একটা প্রতিষ্ঠান বা অফিসের ঐ ব্যক্তি যিনি স্ব-শরীরে অফিসে হাজির না হয়েও অনলাইনে ঘরে বসে অফিসের কাজ সমূহ করে থাকেন বা বাসায় থেকেই গ্রাহদেরকে সার্ভিস বা সেবা প্রদান করেন। ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টেন্ট এর কাজসমূহ মূলত অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করা, ফোন কল করে তথ্য সংগ্রহ বা তথ্য প্রদান করা, ভ্রমণের ক্ষেত্রে সিডিউলসহ অন্যান্য বুকিং সংক্রান্ত কার্যক্রম করা এবং ইমেল অ্যাকাউন্ট পরিচালনা করা। যদিও ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টেন্ট বিষয়ক কাজসমূহ আমাদের দেশে খুব বেশি প্রচলন নেই।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংঃ
বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং হলো ব্যাপক জনপ্রিয় একটি মাধ্যমে, বিভিন্ন সোসাল মিডিয়া যথা ফেসবুক, টুইটার, ইন্সট্রাগ্রাম, ইউটিউবসহ অন্যান্য মাধ্যমে নিজের অথবা অন্যের পণ্য প্রচারের মাধ্যমে online income করা যায়, যা ঘরে বসেই সম্ভব। বাংলাদেশে অন্যান্য মাধ্যমের থেকে ফেসবুক সবথেকে বেশি জনপ্রিয় এবং ব্যবহৃত। ফেসবুক পেইজে বেশি সংখ্যক ফলোয়ার থাকলে নিজের অথবা কোম্পানির পণ্যের প্রচারণা করে অনলাইনে ইনকাম করা যায়।
ইউটিউবঃ
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে সবথেকে বেশি জনপ্রিয় ইউটিউব থেকে আয় করা। ইউটিউবে চ্যানেল ওপেন করে চ্যানেলে নিয়মিত ভিডিও আপলোড দিতে হয়। বিনোদন, শিক্ষামূলক, তথ্য ছাড়াও যে কোন ধরনের ভিডিও আপলোড দেওয়া যায়, যদি আপনার কোন বিষয়ে দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে তো কোন কথাই নেই, আপনি অবাক হতে পারেন যে, বাংলাদেশে আর্নিং এর দিক দিয়ে যে সেরা ১০ টি চ্যানেল রয়েছে তার মধ্যে রান্না শিখানো বা কুকিং এবং আর্ট শিখানোর চ্যানেলও রয়েছে। এমনকি বাংলাদেশে প্রচুর ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে যেখানে ইংলিশ শিখানো, অংক শিখানো, ফ্যামেলি ব্লগিং, ভ্রমণ ব্লগিংসহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর। তাহলে নিশ্চয় বুঝতেই পারছেন যে, আপনার যে কোন অভিজ্ঞাতাই ভিডিও করার জন্য যথেষ্ট।
পরবর্তীতে কর্তৃপক্ষের নির্ধারিত শর্ত যা চ্যানেলে ১০০০ জন সাবসক্রাইবার বা সদস্য এবং সর্বশেষ ৩৬৫ দিনের মধ্যে ৪০০০ ঘন্টা ভিউ হওয়া সাপেক্ষে এডসেন্স একাউন্ট খুলে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত করে মনিটাইজেশনের আবেদন করতে হয়। অন্যের ভিডিও কপি করে চ্যানেলে পাবলিশ না করলে এবং এডাল্ট ভিডিওসহ অন্যান্য শর্তসমূহ যথাযথভাবে পালন করলে দ্রুতই আবেদন এপ্রুভ হওয়ার পর ভিডিওতে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন শুরু হয়। বিজ্ঞাপনে ক্লিক এর উপর নির্ভর করে একাউন্টে নিয়মিত ডলার জমা হতে থাকে।
এখানে ০৬ টি বিষয় সংক্ষিপ্ত আকারে ধারনা দেওয়া হয়েছে, বর্ণিত বিষয় সমূহের কোন একটি বিষয়ে যদি আপনি কাজ শুরু করতে চান তাহলে আমাদের ওয়েব সাইটে প্রত্যেকটি বিষয়ের উপর খুটিনাটিসহ বিস্তারিতভাবে আর্টিকেল দেয়া আছে দেখতে পারেন। এতে সেই বিষয়ে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আপনার যাবতীয় ধারনা হয়ে যাবে। অন্য ব্লগগুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন।